লেবেল

লেবেল

মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৩

গ্রামের
দিকে আমি বিয়ে করেছি। আমার
বউ সবে মাত্র ইন্টার পাশ করেছে।
বিয়রে পর আমার বউ
কে ঢাকানিয়েএসেছি।
আমি একটা ছোট
সরকারি চাকরি করছি। আমার
জবটা হচ্ছে টুরিং জব। এইজন্য
মাসে ৬/৭ দিন ঢাকার
বাহিরে থাকতে হয়। এই
কারনে একটি কাজের
মেয়ে রাখা হয়েছে। বাসায় কেবল
একটি কাজের মেয়ে।
বয়স১৪/১৫হবে। কাজের মেয়েটির
নাম শাহানা। আমার শ্বশুড়
বাড়ি থেকে ওকে আনা। আবার ও
আমার দুর সম্পর্কেরখালাতশালি।
সে কারনে সে আমাকে দুলাভাই
ডাকে। দেখতে শুনতে ভালই,
শরিরের গঠন সুন্দর, ব্রেস্ট বেশ
বড় বড়আরসব সময় পরিস্কার
পরিচ্ছন্ন থাকে। আমার বউ এর
পুরোন ছালোয়ার কামিজ
গুলো ওই
পড়ে বলে ওকে আরো বেশি সুন্দর
লাগে।
আমি কখনো শাহানার
প্রতি খারাপ নজর দেইনি। নতুন
বিয়ে করেছি, ৬/৭ মাস হয়েছে।
বউ এর কাছেই থাকবার
চেষ্টা করেছি। বাসার ভেতর
যুবতি মেয়ে। তারপরও আমার বউ
আমাকে দারুন বিশ্বাষ করতো।
আমি তার বিশ্বাষ রাখার
চেষ্টা করেছি।
বাসায় একটি মাত্র রুম,
শাহানা প্রথম প্রথম
রান্না ঘরে ঘুমাত। আমার
প্রতি তার অগাধ বিশ্বাষের
কারনে আমার বউ
শাহানা কে আমাদের
রুমে আলনার আড়ালে শুতে দেয়।
একটা বেপারে আমার বউ
ওকে ফ্রী করে ফেলছিল,
তাহলআমরা স্বামী-স্ত্রী যখন
বিছানায় একসাথে শুয়ে থাকতাম
বা চোদাচুদি করতাম তখন
মাঝে মাঝে ও রুমের ভেতর
দিয়ে চলাচল করত, কেউ কিছু
মনে করতাম না।
আমাদের রুমে ঘুমানোর পরেও
শাহানার
প্রতি আমি দৃষ্টি দিতাম না,
ভাবতাম আমার বউ ওর
চেয়ে অনেক সুন্দরি, আমার সকল
ডিমান আমার বউ ই তো পুরন
করছে। তাতে আমার উপর বউ এর
বিশ্বাষ আরো বেড়ে যায়।
ছুটির দিনে আমরা স্বামী-
স্ত্রী প্রায় ই দিনের
বেলা চোদাচুদি করতাম
যা শাহানা প্রায়ই দেখতে পেত।
এতে আমার বউ ও শাহানা দুজনেই
মনে কিছু করত না! আমিও
মজা পেতাম।
দিনে দিনে বেপারটা ডাল
ভাতের মত হয়ে গেল।
আমার বউ এর একটি ক্লোজ
বন্ধবি ছিল, নাম সীমা। বিয়ের
দিন ওকে আমি দেখেছিলাম।
দেখতে শ্যামলা বর্নের, কিন্ত
অসম্ভব সেক্সি। বউ এর
কাছে শুনেছি ওর নাকি চরিত্র
ভাল না, বেশ কয়েক জনের
কাছে নাকি চোদা খেয়েছে।
চোদার ব্যাপারে নাকি আমার
বউকে নাকি পটাতে চেয়েছিল।
কিন্তু আমার বউ পথে পা দেয়নি।
বিয়ের দিন এবং বিয়ের
পরে শ্বশুর
বাড়িতে সীমাকে বেশ
কয়েকবার দেখেছি আর
কথা বলেছি, মনে হয়েছে ওর
ভেতরে সত্যিই একটি কামভাব
আছে।
একদিন সীমা ঢাকাতে ওর বড়
বোনের বাসায় বেড়াতে আসল।
ঢকায় থাকবে বেশ কয়েকদিন।
আমাদের বাসায় ও নাকি দুই তিন
দিনের জন্য বড়াতে আসবে। আমার
অফিস ট্যুরের প্রোগ্রাম পড়ল।
পটুয়াখালীতে যেতে হবে৬/
৭দিনের জন্য। যেদিন
আমি ট্যুরে যাব সেইদিন
সীমা আমার বাসায় এল।
আমি ব্যাগ ট্যাগ
নিয়ে সোজা অফিসে চলে গেলাম
পরে পটুয়াখালীতে।
অফিসে গিয়ে শুনলাম, ট্যুর
প্রোগ্রাম বাতিল।
ট্যুরে যাওয়া হল না। সন্ধযায়
বাসায় চলে এলাম। বাসায়
আমাকে দেখে আমার বউ
তো অবাক। বললাম ট্যুর বাতিল
হয়েছে। আমার বউ আর সীমা খুবই
খুশি হল, বলল আমরা সবাই
মিলে মজা করতে পারব।
রাতে খাওয়া দাওয়া করে আমরা
গল্প করতে শুরু করলাম। আমার
বউএর
অনুপস্থিতিতে সীমা আমাকে
একবার বলল, আপনি খুবই
হ্যান্ডসম। উত্তরে আমিও বললাম
তুমিও অনেক কিউট আর সেক্সি।
সীমা মুচকি হেসে বলল, তাই
নাকি? আমিঃ হ্যাঁ।
রাতে আমাকে খাটে শুতে হল।
সীমা আর আমার বউ শুয়ে পড়ল
নিচে তোশক পেতে। আমার বউ
ম্যাক্সি আর সীমা সালোয়ার
কামিজ পড়েছে। দুই বান্ধবি গল্প
করছিল এইভাবেঃ …
সীমাঃ তোদের অসুবিধা করলাম।
বউঃ কিসের অসুবিধা?
সীমাঃ তোকে নিচে শুতে হল।
বউঃ আমার ভালই লাগছে।
সীমাঃ (আস্তে করে)
যদি তোদের করতে ইচ্ছে করে?
বউঃ করব।
সীমাঃ আমি দেখে ফেললে?
বউঃ দেখলে দেখবি।
সীমাঃ শাহানার জন্য তোদের
অসুবিধা হয় না?
বউঃ না।
সীমাঃ শাহানা কি দেখেছে
কখনো?
বউঃ অনেক দেখেছে।
এখনতো শাহানার সামনে করি।
ওকে দেখিয়ে দেখিয়ে করতে
আলাদা মজা আছে।
সীমাঃ তোর জামাই
শাহানাকে কি কিছু করে?
বউঃ ও খুব ভালো। এগুলো কিছু
করে না, কোন আকর্ষন নেই।
সীমাঃ ও! আচ্ছা!
সীমা আর আমার বউ
মনে করেছে আমি ঘুমিয়ে গেছি।
কিন্তু আমি চুপ করে শুনছি ওদের
কথাবার্তা।
বউঃ তোদের সেই খালেদ ভাইয়ার
খবর কি?
সীমাঃ এখন আমি আর ধরা দেই
না,
ভেবেছে আমি ওকে বিয়ে করব।
বউঃ বিয়ে করবিনা?
সীমাঃ না।
বউঃ তুই কি এসব আনন্দের জন্য
করিস?
সীমাঃ হ্যা।
কতক্ষন ওরা চুপ হয়ে থাকল।
তারপর সীমা বলতে লাগল …
সীমাঃ তোর কি ভাইয়ের
কাছে যেতে ইচ্ছা করছে?
বউঃ কিছু কিছু
সীমাঃ যা
বউঃ তুই যে জেগে?
সীমাঃ কিছুই হবে না।
সীমা আমার বউকে খাটের উপর
আমার কাছে পাঠিয়ে দিল। আমার
বউ আমার
পাশে শুয়ে আমাকে জাগা বার
চেষ্টা করল। আমি সারা দিলাম।
আমার বউকে জড়িয়ে ধরলাম।
ম্যাক্সি উপরের
দিকে টেনে ভোদায় হাত দিলাম।
আমার বউ এর
ভোদা আংগুলি করলাম। ভোদার
লিপস এ চিমটি কাটলাম।
ম্যাক্সি পুরুটাই খুলে ফেললাম।
আমার ধন খাড়া হয়ে গেল।
বেশি দেরি না করে বউএর
ভোদার ভেতর আমার ধন ঢুকালাম।
খুব জোরে ঠাপ দিতে লাগলাম।
বউউঃআহঃ … শব্দ করতে লাগল।
দেখলাম সীমা নড়াচড়া করছে।
আমি আরো জোরে ঠাপাতে
লগলাম। বউ তাতে তার শব্দ
করা বাড়িয়ে দিল। এতে সীমার
নড়াচড়াও বেড়ে গেল। সম্ভবত
সীমার সেক্স উঠেছ।
এবার বউএর দুইপা উপরের
দিকে তুলে ধন খেচতে লাগলাম।
সীমাকে খুব লাগাতে ইচ্ছা করল।
সিমার কথা মনেকরেবউএর
ভোদা আরো বেশি করে মারলাম।
দেখলাম ভোদার মধ্যে ছির ছির
করে মাল বের হচ্ছে। আমার বউ
আস্তে আস্তে যেয়ে সীমার
পাশে শুয়ে পড়ল।
সকালে আমার আগে ঘুম
ভেংগে গেল। দেখলাম আমার বউ
আর সীমা এখনো ঘুমাচ্ছে।
শাহানা রান্না ঘরে নাস্তা
বানাচ্ছে। সীমা চিত
হয়ে শুয়ে আছে। বুকে কোন
উর্না নাই। দুধগুলো বেশ বড় বড়।
কামিজের উপরের
ফাকদিয়েদুধের উপরের অংশ দেখ
যাচ্ছে।
বাথরুমে চলে গেলাম আমি।
গোসল করে এসে দেখি আমার বউ
এবং সীমা ঘুম থেকে উঠে পরেছে।
আমার বউবাথরুমএ চলে গেল।
সীমাকে বললাম কেমন ঘুম হল
আপনার?
সীমাঃ ভাল না।
আমিঃ কেন?
সীমাঃ আপনারা ঘুমাতে দিয়েছেন
?
আমিঃ বুঝলাম না।
সীমাঃ আমি সব জানি, সব
দেখেছি।
আমিঃ আপনার কি ইচ্ছে করছিল?
সীমাঃ ইচ্ছে করলেই
কি আপনাকে পাব?
আমিঃ ইচ্ছে করেই দেখেন না?
সীমাঃ ঠিক
আছে আমি ইচ্ছে করলাম।
আমিঃ আজ রাতে হবে নাকি?
সীমাঃ ঠিক আছে।
আজকে ছুটির দিন ছিল। দুপুর
পর্যন্ত বেশ গল্প করলাম আমরা। ৩
টার সময় সিনেমা দেখতে গেলাম
আমরা।বাংলা সিনেমা। অন্ধকার
হলের মধ্যে অনেকবার সীমার দুধ
টিপেছি, বেশ আনন্দ করে বাসায়
ফিরলাম।
রাতে আমার বউ আর সীমা নিচেই
শুল। আমি খাটের উপর শুলাম।
কতক্ষন আমার তিন জন আলাপ
গল্প করলাম।একটু পরে আমি ঘুমের
ভান করে ঘুমিয়ে থাকলাম। আমার
বউ আমাকে ডাকার চেস্টা করল
আমি সাড়া দিলাম না।
আমার বউ সীমাকে বলল ও
ঘুমিয়ে গেছ।
সীমাঃ কাল করেছ, আজ
সারাদিন বেচারা আমাদের
নিয়ে ঘুরে বেরিয়েছে,
ঘুমাবে না?
বউঃ আমার ও ঘুম পাচ্ছে,
ঘুমিয়ে যাব।
সীমাঃ কেন? আজ করবি না?
বউঃ না।
কিছুক্ষন পর দেখালাম, আমার বউ
সত্যি ঘুমিয়ে গেছে। আরও এক
দেড় ঘন্টা চলে যাবার পর আমার
বউ যখন গভীর ঘুমে তখন
সীমা এসে আমার শরীর স্পর্শ
করতে লাগল।
আমি আস্তে করে সীমাকে আমার
পাশে শুইয়ে নিলাম।রুম
এআধো আধো অন্ধকার। কথাও
বলা যাচ্ছে না, যদি বউ
জেগে যায়।
প্রথমেই আমি সীমার ব্রেস্ট এ
হাত দিলাম। হাতের মুঠোয় দুধ
চেপে ধরে টিপতে লাগলাম।
কামিজ পুরুটা খুললামনা।উপরের
দিকে টেনে দিয়ে নিচ দিয়ে হাত
দিয়ে আবার দুধ টিপলাম। খুবই
ভাল লাগছিল সীমার দুধ টিপতে।
গালে চুমু খেলাম, ঠোটে চুমু
খেলাম, নিপল মুখে নিয়ে চুষলাম।
সীমা নিজেউ আমার পেনিস ধরল
আর মেসেজ করতেলাগল।সীমার
পাজামার
ফিতে খুলে পাজামাটা নিচের
দিকে নামিয়ে দিলাম। ভোদায়
হাত দিলাম, দেখলাম
ভিজেগেছে। আঙ্গুলদিয়ে ওর
ভোদা লিকিং করলাম,
ভেতরটা অনেক পিচ্ছিল।
আমি দেরি না করে আমার ধন
ঢুকিয়ে দিলামওর ভোদার ভেতর।
আস্তে আস্তে ঠাপ
দিতে লাগলাম। আমি অনেকক্ষন
ধরে উত্তেজিত ছিলাম তাই
বেশি সময় মাল
ধরে রাখতেপারলাম না। ওর
ভোদার মধ্যেই মাল আউট
করতে থাকলম। হঠাৎ দেখলম
শাহানা উঠে বাথরুমে যাচ্ছে,
শাহানা সব দেখে ফেলল। যাই
হোক সীমা আমার বউ এর
কাছে আস্তে করে গিয়ে শুয়ে
পড়ল।
সকালে আমি ঘুম
থেকে আগে আগে উঠে রান্না ঘরে
গেলাম,
শাহানা নাশ্তা বানাচ্ছে।
শাহানাকে বললাম কাল
রাতে কিছু দেখেছিস?
শাহানাঃ দেখেছি।
আমিঃ কি দেখেছিস?
শাহানাঃ সীমা আপার
সাথে আপনি করছেন।
আমিঃ তোর আপাকে বলিস না,
কেমন?
শাহানাঃ আচ্ছা।
আমিঃ তোর কি কিছু
করতে ইচ্ছে করে?
শাহানাঃ হ্যাঁ করে।
আমিঃ আমার সাথে করবি?
শাহানাঃ হ্যাঁ করব।
আমি অফিসে চলে গেলাম।
বিকেলে বাসায় আসি।
দেখি আমার বউ বাসায় নেই।
সীমা আর আমার বউ
মার্কেটে গেছে।
আমি শাহানাকে একা পেয়ে
গেলাম। শরীরের মধ্যে সেক্স এর
ঝিলিক বয়ে গেল। দেখলাম
শাহানাও ঘোরাঘোরি করছে,
ওকে ডাক দিয়ে বিছানায়
বসালাম, হাটুর উপর শুইয়ে দুধ
টিপলাম। ছেরির দুধগুলো বেশ
ভালো, সুঢৌল স্তন যাকে বলে।
আমি বেশ
জোরে টিপতে থাকলাম, বললাম
তাড়ারাড়ি পাজামা খুল, তোর
আপু চলে আসতে পারে।
শাহানা পাজামা খুলে ফেললে
ওকে খাটের উপর চিৎ
করে শুয়ালাম। ওর ভোদা একদম
দেখলাম, খুব সুন্দর আর মাংসল,
একদম ক্লিন শেভড। ওকে বললাম
কিরে তোর ভোদায় তো কোন
বাল নেই, একদম ফর্সা।
শাহানা বলল আপনি লাগাবেন
দেখে আজকেই সব সাফ করছি।
ভোদা সুন্দর করে কতক্ষন
হাতালাম, টিপলাম,
আংগুলিকরলাম।খুব
বেশি দেরি করলাম না, কনডম
পড়ে নিলাম। দুই পা উপরের
দিকে তুলে বাংলা স্টাইলে
শাহানার ভোদারভেতরআমার ধন
ঢুকিয়ে দিলাম। দুধ
টিপতে টিপতে আর ঘন ঘন
ঠাপাতে ঠাপাতে মাল আউট
করলাম।
শাহানা অনেক মজা পেল,
আমাকে ছাড়তে চাইছিল না। বলল,
দুলাভাই আপনি যখন চাইবেন
তখনি আমিআপনারকাছে আসব
আর আপনি আমাকে লাগাবেন !!!
কিছুক্ষন পর আমার বউ আর
সীমা চলে এল। আমি বাথ রুম
থেকে হাত মুখ ধুয়ে বের
হচ্ছিলাম, আমার বউ বলল,
তুমি কখন এসেছ? বললাম,
এইতো একটু আগেই এসেছি, এসেই
হাতমুখ ধুলাম।
রাতে আমর বউ আমার কাছে শুল।
কতক্ষন গল্প করলাম,
মাঝে মাঝে আমার বউএর ব্রেস্ট
এ হাত দিচ্ছিলাম, টিপছিলাম,
বললাম লাগাবো? দেখলাম বউএর
ইচ্ছা আছে। বললাম, লাইট অফ
করে দিই? বউ বলল, দিতে হবেনা।
আস্তে করে বললাম
সীমা দেখে ফেলবে। ও বলল,
দেখুক, কিছু হবে না।
বউএর ম্যাক্সি খুলে ফেললাম,
একটু কাত করে নিয়ে এক
পা উপরের দিকে তুলে ভোদার
মধ্যে ধন ঢুকিয়ে দিলাম, দেখলাম
ভোদার মধ্যে পচ পচ করে আওয়াজ
হচ্ছে।
আমি জোড়ে ঠাপাতে লাগলাম,
বউ উহঃ আহঃ … আওয়াজকরছে।
কিছুক্ষন পড়ে দেখলাম বউ তার
ভোদা থেকে আমার ধন বের
করে নিল। আমাকে চিৎ
করে শুইয়েআমারধন ভদায়
ঢুকিয়ে বসে বসে ঠাপ
দিতে লাগল। চুল গুলো এলমেল
হয়ে যাচ্ছিল, দেখলাম আমার বউ
সীমারদিকেতাকিয়ে মিট মিট
করে হাসছে। এবার আমার
বউকে হাটু গেরে বসতে বললাম,
ডগি স্টাইলে ওর ভোদায় ধন
চালালাম। বউএর মাল আউট হল,
কিছুক্ষন পর আমারটাও হল।
শুয়ে আছি, ঘন্টা খানেক
পরে দেখলাম, বউ গভির
ঘুমে আচ্ছন্ন। আমি উঠে সীমার
কাছে গেলাম। সীমা জেগে আছে,
লাইট জ্বালানই আছে, নিভালাম
না। সীমার সালোয়ার কামিজ
খুলে ফেললাম। ভোদাট আবার
দেখা হয়ে গেল।একটুএকটু বাল
আছে, বেশ খাসা ভোদা। ভোদার
লিপ্স নাড়াচাড়া করলাম, জ্বিভ
দিয়ে চুষলাম। ব্রেস্ট টিপছিলাম,
নিপলদুটি খুব সুন্দর।
নিপলে আংগুল ঘষলাম, সীমা খুবই
হন্নে হয়ে গেল। আমি ওর দু
পা ফাক করে ভোদার
ভেতরধনদিলাম। কতক্ষন
ঠাপানোর পর ওকে কাত
করে শুইয়ে আমার বউএর
স্টাইলে আবার ঠাপাতে লাগলাম।
নদীরউত্তালঢেউএর মত
ঠাপাতে লাগলাম। দেখলাম
মাগী একটু নিস্তেজ হল, মনে হল
ভোদার ভেতর থেকে গরম
পানি বেরহচ্ছে।
আমি আরো জোড়ে ঠাপিয়ে
আমার মাল আউট করলাম।
সকালে আগে আগে উঠে পরলাম।
বউ আর সীমা ঘুমিয়ে।
রান্না ঘরে গিয়ে ফ্লোরে মাদুর
বিছিয়ে শাহানাকে লাগালাম…

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন